বাংলা লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে
ভূমিকা → → →
স্পষ্টভাবে বোঝার সুবিধার জন্য প্রায় সবটাই .png ফাইল করেও দেখানো হয়েছে
বাংলা লেখা ছাপিয়ে গেল ইংরেজিকে
মনোজকুমার
দ. গিরিশ
মণীশ
পার্ক, কোলকাতা, ভারত
অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট হল--
(১)সেকেন্ড জেনারেশন ফন্ট
(২)স্মার্ট ফন্ট
(৩)বর্ণসমবায় ফন্ট
(৪)আলটিমেন্ট ফন্ট
এবং
(৫)বাংলা ফন্ট টেকনোলজির ফলিত প্রয়োগ
(২)স্মার্ট ফন্ট
(৩)বর্ণসমবায় ফন্ট
(৪)আলটিমেন্ট ফন্ট
এবং
(৫)বাংলা ফন্ট টেকনোলজির ফলিত প্রয়োগ
লেখাটি
অহনলিপি-বাংলা১৪(AhanLipi-Bangla14) ফন্টে পড়তে হবে,
নচেৎ লেখাটি দুষ্পাঠ্য হবে
নচেৎ লেখাটি দুষ্পাঠ্য হবে
বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন
ফন্ট প্যাকেজ ফ্রি ডাউনলোড লিংক:
https://sites.google.com/site/ahanlipi/font-download/AhanLipi-Bangla14.zip
অথবা
https://sites.google.com/site/ahanlipi/
অহনলিপি-বাংলা১৪ ফন্ট AhanLipi-Bangla14 font
ডাউনলোড করে নিজেকে আধুনিক করে তুলুন
সঙ্গে
দেওয়া ফাইল দেখে নিতে হবে ডাউনলোড করে নিজেকে আধুনিক করে তুলুন
এই নিবন্ধটি যে উদ্দেশ্যে লেখা তা
স্পষ্ট হবে এটি “অহনলিপি-বাংলা১৪” ফন্টে পড়লে
অন্য ফন্টে পড়লে উল্টে ভুল ধারণা হবে (This article should be read in
"AhanLipi-Bangla14" font, otherwise wrong information will be conveyed.)
অন্য ফন্টে পড়লে উল্টে ভুল ধারণা হবে (This article should be read in
"AhanLipi-Bangla14" font, otherwise wrong information will be conveyed.)
প্রথমে
AhanLipi-Bangla14.ttf-এর
উপরে ক্লিক করতে হবে এবারে Install
ক্লিক করতে হবে এর ফলে কম্পিউটারে ফন্ট ইনস্টল হয়ে যাবে
এরপরে setup.exe
ক্লিক করলে এক মিনিটের মধ্যে কিবোর্ড
ইনস্টল হয়ে যাবে
নিচে ডান দিকে নতুন EN/ENG(English)
বাং/ BN(Bengali)
টগল সুইচের
বাং/BN ক্লিক করলে বাংলা লেখা হবে
বাং/BN ক্লিক করলে বাংলা লেখা হবে
এবার টেক্সট লেখার ফাইলে উপরের
বাম দিকে ফন্টবক্স-এ AhanLipi-Bangla14
ক্লিক করে সিলেক্ট করে নিয়ে যা লেখা হবে তা বাংলায় লেখা হবে
কিবোর্ড (প্রমিত=স্ট্যান্ডার্ড,
বিতত=এক্সটেন্ডেড;একই কিবোর্ড, সুবিধার জন্য দুটি অংশে দেখানো), এবং ‘বিবরণ’(AhanLipi-Bangla14 BIBARAN.doc)
ফাইলে সব কিছু বিস্তারিতভাবে লেখা আছে প্রথমে Read me First.txt পড়ে
কাজ শুরু করাই ভালো (AhanLipi-Bangla14 Default text font setting)
Default text font setting ডিফল্ট টেক্সট ফন্ট সেটিং
এবং
অহনলিপি-বাংলা১৪ ডিফল্ট ইন্টারনেট ফন্ট সেটিং
(AhanLipi-Bangla14 Default Internet
setting)
(Default font setting ডিফল্ট ফন্ট সেটিং টেক্সট/ ইন্টারনেট)
on
internet(Mozilla Firefox)
(top
left) Tools
Options--contents
Fonts and Colors
Default font:=AhanLipi-Bangla14
Advanced...
Fonts for:
=Bengali
Proportional
= Sans Serif, Size=20
Serif=AhanLipi-Bangla14
Sans
Serif=AhanLipi-Bangla14
Monospace=AhanLipi-Bangla14, Size=20
-- OK
Languages
Choose your preferred Language for
displaying pages
Choose
Languages in order of preference
Bengali[bn]
-- OK
-- OK
এবারে
ইন্টারনেট খুললে ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে সকলকিছু দেখা যাবে নেটে এই ফন্টে সব কিছু লেখাও যাবে
মনোজকুমার
দ. গিরিশ
মণীশ পার্ক, কোলকাতা, ভারত
মণীশ পার্ক, কোলকাতা, ভারত
বাংলা লেখার পদ্ধতি এবং বাংলা টানা লেখা
ইংরেজির সঙ্গে তুলনায় অনেক পিছিয়ে-- সে কথা আমরা সবাই জানি কিন্তু সেই
অনেক পিছিয়ে থাকা ব্যবস্থাকে যদি সহজ সরল করে ইংরেজির সমকক্ষ করে তুলতে পারি, তবে তা
বাংলা লিখন পদ্ধতিকে এক নতুন জীবন দেবে বাংলা হয়ে উঠবে আরও গৌরবময় বাংলাভাষা
ভাবপ্রকাশে এক অতি দক্ষ ভাষা, এবং তা ভারতের শ্রেষ্ঠ ভাষা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষাক’টির
একটি হল বাংলা আর এরকম কথা উঠেছে যে, বাংলাই পৃথিবীর মধুরতম ভাষা (...is to be believed, Bengali has been voted the
sweetest language in the world. Times of India, Apr 22, 2010)
সাহিত্য সম্পদে বাংলা উন্নত বলে ভারতের স্বাধীনতা লাভের ৩৫ বছর আগেই ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাতে বাংলায় আসে নোবেল পুরস্কার, যা ভারত উপমাহাদেশে তো বটেই ইউরোপের বাইরেও প্রথম
প্রয়াত খ্যাত জাপানি “বাংলাভাষী” কাজুও আজুমা বিশ্ববঙ্গ সম্মেলন উপলক্ষে পশ্চিমবঙ্গ
বাংলা আকাদেমি সভাকক্ষে, ৩০-১২-১৯৯৯ তারিখে বলেছেন, "আমি পৃথিবীর কয়েকটি ভাষা
শিখেছি বাংলাভাষা সবচেয়ে সুন্দর ও মধুর মনে করি"
সাহিত্য সম্পদে বাংলা উন্নত বলে ভারতের স্বাধীনতা লাভের ৩৫ বছর আগেই ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাতে বাংলায় আসে নোবেল পুরস্কার, যা ভারত উপমাহাদেশে তো বটেই ইউরোপের বাইরেও প্রথম
এবারে যদি বাংলার লিখন পদ্ধতির সম্যক
উন্নতি সাধন করা যায় তবে বাংলা আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে এই উদ্দেশ্যে বাংলা লেখার
জন্য তৈরি হয়েছে দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলা ইউনিকোড ফন্ট এই ফন্ট (হরফসমূহ) দিয়ে লিখলে, বাংলা
লেখা যাবে সহজে, বোঝা যাবে সহজে, পড়া যাবে সহজে অল্প বাংলা জানা দেশি এবং বিদেশি
মানুষ, এবং ইংরেজি মাধ্যমে পড়া, কম বাংলা-জানা বাঙালি পড়ুয়ারাও সহজে বাংলা পড়তে
পারবে, লিখতে পারবে চালু পদ্ধতির মণ্ড প্রকৃতির যুক্তবর্ণ এতে খুব সরল
তবে বাংলাতে সেটাই অনেক বেশি ভালোভাবে লেখা যাবে-- স্টপ, স্কুল, ক্লাব
তবে বাংলাতে সেটাই অনেক বেশি ভালোভাবে লেখা যাবে-- স্টপ, স্কুল, ক্লাব
এতে ভালোটা কী হল? স্টপ লিখতে ‘স্ট’-এর ছোটো স-এর উচ্চারণ হচ্ছে লঘু বা অল্প মাত্রায় লেখার হরফে সেটা প্রতিফলিত (উচ্চারণ লঘু বা অল্পমাত্রার তাই হরফও ছোটো) আবার স্কুল-এর ‘স্ক’-এ স-এর উচ্চারণ এবারও হচ্ছে লঘু বা অল্প মাত্রায়, লেখার হরফে এবারও সেটা প্রতিফলিত, ক্লাব লেখায় তেমনি ‘ক্ল’-তে ক-এর উচ্চারণ হচ্ছে লঘু বা অল্প মাত্রায়, লেখার হরফে সেটাও প্রতিফলিত ইংরেজিতে কিন্তু সেটা হয় না ইংরেজিতে সকল হরফ সকল সময়েই পূর্ণ অবয়বে লেখা হয় তাই ইংরেজিতে যুক্তবর্ণ তথা যুক্তধ্বনির উচ্চারণের সঙ্গে-- লিখনের সাযুজ্য থাকে না ইংরেজিতে কোনও বর্ণের উচ্চারণ লঘু হলেও হরফ কিন্তু সেই পূর্ণ অবয়বেরই থাকে বাংলায় সেটা না হয়ে, লঘু উচ্চারিত ধ্বনির বর্ণ/লিপি/হরফ-- লঘু তথা ছোটো হয়, তাই বাংলা যুক্তবর্ণের নতুন লিখন পদ্ধতি ইংরেজির চেয়ে-- যুক্তধ্বনি লেখার ক্ষেত্রে বেশি যুক্তিগ্রাহ্য হয়েছে
বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণ(Consonant) উচ্চারণ করা সহজ, কারণ প্রতিটি ব্যঞ্জনের সঙ্গে ‘অ’ ধ্বনি অদৃশ্যভাবে লিপ্ত থাকে (inherent), নয়তো ব্যঞ্জনবর্ণ উচ্চারণ করা কঠিন
ব্যঞ্জন বলা হয় রান্না করা তরকারিকে অর্থাৎ অনেক
কিছু মিশিয়ে যা তৈরি ভাষার ক্ষেত্রে “ব্যঞ্জন”বর্ণ কথাটি বোঝানো হয় সেই একই অর্থে অর্থাৎ--
মিশ্রিত কীসের সঙ্গে কীসের মিশ্রণ? ব্যঞ্জনধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির মিশ্রণ উইকিপিডিয়ায় Consonant বলতে বলা
হয়েছে, "pronounced
with" because they can only be pronounced with a vowel. বাংলায় যেমন প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে ‘অ’ স্বরধ্বনি
মিশ্রিত হয় সেজন্যই তা সহজে উচ্চারণ করা যায়
বাংলায় এই লিপ্তি (inherence/ involvement - অধিষ্ঠান) অপসারিত হয় যখন তা যুক্তবর্ণে একীভূত
হয়, যেমন-- স্টপ, স্কুল, ক্লাব অর্থাৎ বাংলা বর্ণমালা সেমি এ্যালফাবেটিক চরিত্রের হয়েও তা নতুন উপায়ে যুক্তবর্ণ গঠনে-- লিপ্ত ‘অ’
বিয়োজন ব্যাপারটি স্পষ্ট করে তোলে কিন্তু ইংরেজিতে তা ঘটে না ইংরেজি হরফ সেখানেও
যথাযথ পূর্ণ অবয়বেরই থাকে কারণ ইংরেজি হল পূর্ণ এ্যালফাবেটিক চরিত্রের বর্ণমালা,
তাই ইংরেজিতে বর্ণের সঙ্গে ‘অ’ ধ্বনি যোজনা তথা ‘অ’-লিপ্তি (inherence/involvement - অধিষ্ঠান) ব্যাপারটি নেই মনে রাখতে হবে, ইংরেজির মতো পূর্ণ এ্যালফাবেটিক চরিত্রের বর্ণমালাই কিন্তু উন্নত বর্ণমালা বাংলা এ ক্ষেত্রে দুটি দিকই রক্ষা করছে-- ব্যঞ্জনবর্ণ উচ্চারণও সহজে হচ্ছে, আবার যুক্তবর্ণ গঠনে বর্ণগুলি সংশ্লিষ্ট ধ্বনির লঘুতা/হ্রস্বতা, এবং পূর্ণতা বর্ণের অবয়বে ধারণ করছে
স্কুলের নিচু ক্লাসের শিক্ষার্থীরা ব্যাপারটির প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছে, কারণ এখানে যুক্তবর্ণের গঠন সরল করা হয়েছে জটিলতা বর্জিত বলে তা তাদের পক্ষে খুবই সুবিধাজনক হয়েছে
--------------------------------------------------------------------
বাংলা যুক্তবর্ণ:
ব্যঞ্জনবর্ণে ব্যঞ্জনবর্ণে মিলনকে বলে যুক্তবর্ণ যুক্তধ্বনি যেসকল
জায়গায় হয়, সেখানে
যুক্তবর্ণ তো হয়ই, অন্যত্রও যুক্তবর্ণ হয়
যুক্তধ্বনি-- স্ত=স্তর;
সাধারণ যুক্তবর্ণ -- দ্দ=খদ্দর
বাংলায় আছে ৩৯৫টি যুক্তবর্ণ,
এর ৫৬টি যুক্তধ্বনি
যুক্তধ্বনি-- স্ত=স্তর;
সাধারণ যুক্তবর্ণ -- দ্দ=খদ্দর
বাংলায় আছে ৩৯৫টি যুক্তবর্ণ,
এর ৫৬টি যুক্তধ্বনি
যুক্তধ্বনি হল অবিভাজ্য
ধ্বনি-সমবায় ভেঙে লেখা বা ভেঙে উচ্চারণ করা যাবে না এগুলি হল
সান্দ্রধ্বনি
বাংলায় বিশুদ্ধ যুক্তবর্ণ হয় (১)দুইবর্ণ মিলে(২১১), (২)তিনবর্ণ মিলে(১৬৮) (৩)চারবর্ণ মিলে(১৬) সর্বমোট ২১১+১৬৮+১৬=৩৯৫(তিনশত পঁচানব্বই) চার বর্ণের বেশি বর্ণ মিলে যুক্তবর্ণ বাংলায় নেই অন্য ভাষায় অবশ্য আছে তবে চারবর্ণের মিলন বাস্তবে তিনবর্ণেরই হেরফের এই বাস্তবতাকে সামনে রেখে বাংলা যুক্তবর্ণ গঠনকে সূত্রায়িত করা হয়েছে মাত্র দুটি সূত্রে--
১ দুইবর্ণ মিলে
ক্ত=শক্ত, প্ত=লুপ্ত
২ তিনবর্ণ মিলে
দ দ ব=দ্দ্ব=তদ্দ্বারা,
স প ল=স্প্ল=স্প্লাস(splash),
স্প্লিট(split)
উচ্চারণে বিভ্রান্তি এড়াবার জন্য একমাত্র
ব্যতিক্রম-- ক+ষ=ক্ষ; জ+ঞ=জ্ঞ
C হল consonant ব্যঞ্জনবর্ণ
C হল consonant ব্যঞ্জনবর্ণ
সবকটি বর্ণই অক্ষত, যথাযথ এবং পূর্ণাঙ্গ হবে, কেবল প্রথম বর্ণটি/বর্ণদুটি আয়তনে ছোটো (২/৩ অংশ) হবে
এই সূত্রায়নের ফলে বাংলা ইউনিকোড ফন্ট পৌঁছে গেছে
অগ্রবর্তী দ্বিতীয় প্রজন্মে
অহনলিপি-বাংলা১৪(AhanLipi-Bangla14) ফন্ট দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলা ইউনিকোড ফন্ট
অহনলিপি-বাংলা১৪(AhanLipi-Bangla14) ফন্ট দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলা ইউনিকোড ফন্ট
=====================================
ইংরেজি যুক্তবর্ণ:
১দুটি বর্ণ সমান, ছোটো-- crest, wrist, smart
২দুটি বর্ণ সমান, বড় -- black, glass
৩পিছনের বর্ণ বড়-- train, prism২দুটি বর্ণ সমান, বড় -- black, glass
৪সামনের বর্ণ বড়-- stop, clean
ইংরেজি যুক্তবর্ণের বর্ণসমাবেশ চার রকম কিন্তু কোনও
বর্ণই আয়তনে ছোটো, বড় করা হয়নি, আয়তন স্বাভাবিক
এতে তার উন্নত পূর্ণ এ্যালফাবেটি চরিত্রই প্রকাশিত, তবে যুক্তবর্ণে বর্ণ-সমাবেশ, স্পষ্ট
নীতি-নির্দিষ্ট নয় ধ্বনির হ্রস্বতা/লঘুতা, পূর্ণতা বর্ণের গঠনে প্রদর্শিত হয়নি তেমন আয়োজন নেই
আর ক্যাপিটাল লেটারে সব হরফই সমান মাপের
নীতি-নির্দিষ্ট নয় ধ্বনির হ্রস্বতা/লঘুতা, পূর্ণতা বর্ণের গঠনে প্রদর্শিত হয়নি তেমন আয়োজন নেই
আর ক্যাপিটাল লেটারে সব হরফই সমান মাপের
crest, wrist, smart ;
CREST, WRIST, SMART;
CREST, WRIST, SMART;
black, glass;
BLACK, GLASS;
BLACK, GLASS;
train, prism;
TRAIN, PRISM;
TRAIN, PRISM;
stop, clean
STOP, CLEAN
STOP, CLEAN
নোট:
বাংলায় ব্যঞ্জনবর্ণ উচ্চারিত হয় একটুখানি স্বরবর্ণের সহায়তা নিয়ে প্রায়
সরাসরি ক=ক্অ, খ=খ্অ, গ=গ্অ
ইত্যাদি নইলে বস্তুত তা সরাসরিই উচ্চারিত হয়
কিন্তু ইংরেজিতে তা হয় না, প্রতিটি ব্যঞ্জনের পৃথক নাম ধরে পড়তে হয়, ধ্বনি ধরে নয়
অর্থাৎ প্রতিটি ব্যঞ্জনেরই একটি করে আলাদা নাম আছে যেমন-- B=bi:, C=si:, D=di:, F=ef, G=dʒi:, H=eɪtʃ, J=dʒeɪ, k=keɪ L=el, M=em, N=en, P=pi:, Q=kju: ইত্যাদি [উল্লেখ অভিধান থেকে Macmillan English
Dictionary]
বাংলায় ব্যঞ্জনের আলাদা নামের দরকার নেই, তা ধ্বনি ধরে সরাসরি উচ্চারিত হয়, কারণ বর্ণের সঙ্গে ‘অ’ ধ্বনি যোজনা তথা
‘অ’-লিপ্তি (inherence/involvement - অধিষ্ঠান) ব্যাপারটি সদা-প্রযুক্ত যদিও অ-ধ্বনির বাহ্যিক কোনও চিহ্ন প্রদর্শিত নয় বাংলায় স্বরবর্ণ ১১টি, তার ‘আ’ থেকে ‘ঔ’-এই দশটি স্বরবর্ণের বাহ্যিক চিহ্ন থাকলেও, অ-বর্ণধ্বনির কোনও প্রদর্শনযোগ্য বাহ্যিক চিহ্ন নেই
বাংলায় ব্যঞ্জনের আলাদা নামের দরকার নেই, তা ধ্বনি ধরে সরাসরি উচ্চারিত হয়, কারণ বর্ণের সঙ্গে ‘অ’ ধ্বনি যোজনা তথা
‘অ’-লিপ্তি (inherence/involvement - অধিষ্ঠান) ব্যাপারটি সদা-প্রযুক্ত যদিও অ-ধ্বনির বাহ্যিক কোনও চিহ্ন প্রদর্শিত নয় বাংলায় স্বরবর্ণ ১১টি, তার ‘আ’ থেকে ‘ঔ’-এই দশটি স্বরবর্ণের বাহ্যিক চিহ্ন থাকলেও, অ-বর্ণধ্বনির কোনও প্রদর্শনযোগ্য বাহ্যিক চিহ্ন নেই
--------------------------------------------------
পাঠকের ঋদ্ধ মতামত প্রার্থনা করি--------------------------------------------------
যোগাযোগের ইমেল:
Windows XP-তে যে ভাবে য-ফলা ইত্যাদি লেখা হত Windows7-এ তার ব্যতিক্রম হয়, অন্যভাবে লিখতে হয় সুতরাং এদিকে নজর রাখতে হবে
নিবন্ধটির সর্বশেষ পরিমার্জন-- ০২/১২/২০১৭
দেখুন আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিংক:
http://banglaabas.blogspot.in/2016/01/important-links.html
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন